1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Golam Saroar : Golam Saroar
কত বছর বয়সের পরে মেরুদণ্ডের হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে? - দৈনিক প্রথম ডাক
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:২৪ পূর্বাহ্ন

কত বছর বয়সের পরে মেরুদণ্ডের হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে?

রিপোর্টারের নাম :
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৫
  • ২৭ বার দেখা হয়েছে
ছবি: সংগৃহীত

স্বাস্থ্য ডেস্ক || সাধারণত জীবনযাপনের ভুল পদ্ধতি অনুসরণের কারণে হাড় ক্ষয় হয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘‘পুরুষদের চেয়ে নারীদের মেরুদণ্ড দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে। নারীদের ৩৫ বছর পার হওয়ার পরে আর পুরুষের সাধারণত ৪০ বছর বয়স হওয়ার পরে মেরুদণ্ডের হাড় দুর্বল হতে শুরু করে।’’

মেরুদণ্ডের হাড় ক্ষয় হওয়ার কারণ
এক. শরীরে প্রয়োজনীয় হরমোন তৈরি না হলে।

দুই. পুষ্টিকর খাবারের অভাব, গর্ভাবস্থা ও দুগ্ধদানকালে আয়রন ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি এবং মেয়েদের পিরিয়ড হওয়ার সময় পুষ্টিকর খাবারের অভাবে পরবর্তী সময়ে হাড় দুর্বল হয়ে যেতে থাকে।

তিন. অতিমাত্রায় শারীরিক পরিশ্রম কিন্তু সেই অনুপাতে অপর্যাপ্ত খাবার গ্রহণ।

চার. দীর্ঘদিন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, রক্তশূন্যতা, নিয়মিত সূর্যের আলোতে না থাকা।

পাঁচ. দীর্ঘদিন অতিমাত্রায় খাবার গ্রহণ, অতিরিক্ত ব্যায়াম বা কোনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় দুর্বল হয়ে পড়তে পারে হাড়।

মেরুদণ্ডের হাড় ক্ষয় রোধে করণীয়

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন
শাকসবজি, মৌসুমি ফল, বিভিন্ন ধরনের আস্ত শস্য, দুধ এবং দুধ দিয়ে তৈরি খাবার খেতে হবে।বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।নিয়মিত হাঁটাচলা করতে হবে। বাসার কাজ করতে হবে। যতটা পারা যায় সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া মেরুদণ্ডের ব্যথা কমানোর ওষুধ খাওয়া অনুচিত।

অতিরিক্ত ওজন বহন করবেন না
মেরুদণ্ড ভালো রাখতে অতিরিক্ত ওজন বহন করবেন না। মেরুদণ্ডের উপর অযথা শারীরিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে এমন ওজন বহন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। অতিরিক্ত ওজন বহন করলে মেরুদণ্ডে নানা সমস্যা তৈরি হতে পারে। ভার বহন করার সময় পিঠ সোজা রাখার চেষ্টা করুন।

ধূমপান করবেন না
নিকোটিন একটি রক্তনালী সংকোচনকারী – এটি রক্তনালীগুলোকে শক্ত করে, রক্ত প্রবাহ হ্রাস করে এবং মেরুদণ্ডে অক্সিজেন এবং পুষ্টি সীমিত করে। রক্তনালী সংকোচন মেরুদণ্ডের ভেতরে এবং সারা শরীরে প্রদাহ এবং অবক্ষয়কে ত্বরান্বিত করতে পারে।

প্রদাহ সৃষ্টিকারী খাবার এড়িয়ে চলুন
প্রদাহ সৃষ্টিকারী দুগ্ধজাত খাবার, লাল মাংস, পরিশোধিত চিনি এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন। এসবের পরিবর্তে স্বাস্থ্যকর প্রদাহ-বিরোধী খাবার গ্রহণ করুন।

সূত্র: মিডহেলথ

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed By: SISA IT