1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Golam Saroar : Golam Saroar
এনবিআরের ১২টি নতুন কমিশনারেট ও কাস্টমস হাউস গঠন - দৈনিক প্রথম ডাক
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৬ পূর্বাহ্ন

এনবিআরের ১২টি নতুন কমিশনারেট ও কাস্টমস হাউস গঠন

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৩১ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক || ‘কর জাল বৃদ্ধির’ লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাস্টমস ও ভ্যাট অনুবিভাগের প্রশাসনিক সংস্কার, পুনর্গঠন ও সম্প্রসারণ করে মোট ১২টি নতুন কমিশনারেট, কাস্টমস হাউস ও বিশেষায়িত ইউনিট গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ।

অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ গতকাল মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। এতে বলা হয়েছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কাস্টমস ও ভ্যাট অনুবিভাগ দুটির বিদ্যমান কমিশনারেট, কাস্টমস হাউস এবং বিশেষায়িত ইউনিটগুলোসহ নতুন ১২টি কমিশনারেট, কাস্টমস হাউস এবং বিশেষায়িত ইউনিটগুলোতে ৩৭৩টি ক্যাডার পদ এবং ৩ হাজার ২২৪ টি নন-ক্যাডার পদসহ মোট ৩ হাজার ৫৯৭টি নতুন পদ সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড জানায়, কর জাল সম্প্রসারণ করে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিতে স্বনির্ভরতা অর্জন, সেবার মান উন্নয়নের মাধ্যমে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং সর্বোপরি পরোক্ষ কর ব্যবস্থাকে অধিকতর গতিশীল ও কার্যকর করার লক্ষ্যে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ কর্তৃক কাস্টমস ও ভ্যাট অনুবিভাগের প্রশাসনিক সংস্কার, পুনর্গঠন ও সম্প্রসারণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ এবং মন্ত্রি পরিষদ বিভাগসহ প্রয়োজনীয় সকল প্রশাসনিক অনুমোদন শেষে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ আদেশ জারি করে। এই আদেশ অনুযায়ী, তিন ধাপে ৫টি নতুন মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) কমিশনারেট, ৪টি নতুন কাস্টমস হাউস এবং ৩টি বিশেষায়িত দপ্তর গঠন করা হবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আরো জানায়, নতুন ১২টি কমিশনারেট, কাস্টমস হাউস ও বিশেষায়িত ইউনিট গঠন ছাড়াও উক্ত সরকারি আদেশের মাধ্যমে বিদ্যমান কমিশনারেট, কাস্টমস হাউস ও বিশেষায়িত ইউনিটসমূহের সম্প্রসারণ, ঢাকা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের কাস্টমস কার্যক্রম এবং কাস্টমস ও ভ্যাট গোয়েন্দা কার্যক্রমের সম্প্রসারণ ও বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে।

কাস্টমস ও ভ্যাট অনুবিভাগের প্রশাসনিক সংস্কার, পুনর্গঠন ও সম্প্রসারণের ফলে পরোক্ষ কর আদায় কার্যক্রমের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ রাজস্ব আদায়ের মাধ্যমে দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধি পাবে, ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসারের মাধ্যমে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাবে এবং দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত হবে বলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আশা করছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed By: SISA IT