1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Golam Saroar : Golam Saroar
এবার বিপিএলে রেভেনিউ শেয়ারিং মডেল, ১৭ নভেম্বর ড্রাফট - দৈনিক প্রথম ডাক
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৫১ পূর্বাহ্ন

এবার বিপিএলে রেভেনিউ শেয়ারিং মডেল, ১৭ নভেম্বর ড্রাফট

খেলাধুলা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৩৩ বার দেখা হয়েছে

খেলাধুলা প্রতিবেদক || মাত্র দুই মাসের প্রস্তুতিতে দেশের ক্রিকেটের একমাত্র ফ্র্যাঞ্চাইজি প্রতিযোগিতা বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ মাঠে গড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিবি। অন্তত পাঁচ দল নিয়েও বিপিএল আয়োজন করতে চায় বিসিবি। সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে।

দল চেয়ে বিসিবি দরপত্র আহ্বানও করেছে। আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে আবেদন করতে বলা হয়েছে। এই প্রক্রিয়া শেষ হবে ২৮ অক্টোবর। তারপর চলবে আবেদন পরখ করা, আর্থিক সক্ষমতা ও মালিকানার বৈধতা যাচাইয়ের প্রক্রিয়া। এরপর ফ্র্যাঞ্চাইজি চূড়ান্ত করা হবে।

তারপর প্লেয়ার্স ড্রাফট। এরপর মাঠের আয়োজন। তবে দল খোঁজার প্রক্রিয়া শেষ না হলে কিছুই এগোবে না। তবে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুযোগ-সুবিধা দিতে এবার শুরু থেকেই উৎগ্রীব বিসিবি। এজন্য রেভেনিউ শেয়ারিং মডেল দাঁড় করিয়েছে তারা।

সেই মডেল সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করলেন বিসিবির পরিচালক ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন। বুধবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে তিনি গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘‘আমরা ফ্র্যাঞ্চাইজিকে অ্যাট্রাক করার জন্য বেশ কিছু রেভেনিউ শেয়ারিং মডেল নিয়ে এসেছি। আমাদের প্রাইজ মানি যেটা, চ্যাম্পিয়ন টিম পাবে ২ কোটি ৭৫ লক্ষ, রানার-আপ দল পাবে ১ কোটি ৭৫ লক্ষ। এর বাইরে আমাদের তিনটা যে মেজর আর্নিং, ওয়ার্ল্ডওয়াইড মিডিয়া রাইটস, গ্রাউন্ড রাইটস আর টিকেট থেকে আর্নিং, এই তিনটার নেট প্রফিটের উপর ৩০% ফ্র্যাঞ্চাইজিদের মাঝে ডিস্ট্রিবিউট করা হবে।’’

সঙ্গে তিনি যোগ করেন, ‘‘আমাদের যে গ্রাউন্ড পেরিমিটার বোর্ডটা থাকবে, সেখানে বোর্ডে যখন যে দলের খেলা হবে, তখন ম্যাচের ৩০ মিনিট একেকটা দলের জন্য এলোকেট করা থাকবে। দলগুলো ওই সময়ের মধ্যে তাদের স্পনসরদের বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারবে উইথআউট এনি কস্ট।’’

এ বছর ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়ার জন্য আগ্রহীদের দুই কোটি টাকার পে-অর্ডার জমা দিতে হবে। যা প্রথম বছরের ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি হিসেবে কাউন্ট করা হবে। ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি প্রতি বছর ১৫% করে বৃদ্ধি পাবে। ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়া যাবে পাঁচ বছরের জন্য। এর বাইরে ব্যাংক গ্যারান্টিও দিতে হবে। ছয় মাসের জন্য ১০ কোটি টাকার ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে হবে।

দল চূড়ান্ত হয়ে গেলে ১৭ নভেম্বর বিপিএলের প্লেয়ার্সের ড্রাফট অনুষ্ঠিত হবে।

ডিসেম্বর-জানুয়ারিতেই বিপিএল আয়োজন করাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে বিসিবি তা বোঝা গেল আমজাদ হোসেনের কণ্ঠে, ‘‘বাংলাদেশের আবহাওয়া হিসেব করলে দেখবেন, এপ্রিল-মে মাসে সবসময় বৃষ্টি থাকে। আর ওই সময় পাকিস্তান, নিউ জিল্যান্ড সিরিজ আছে। অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সিরিজ আছে। তো এটাই আমাদের উইন্ডো (ডিসেম্বর-জানুয়ারি)। গত দুই বছর ধরে তো আইএল চলছে, এসএ টি২০ চলছে। একই সময় বিপিএল মাঠে গড়িয়েছে। তারপরও এখানে কিন্তু ভালো সাড়া ছিল। প্রমিনেন্ট টি-টোয়েন্টি প্লেয়ারদের আসতে দেখেছি। এবারও আশা করি সমস্যা হবে না।’’

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed By: SISA IT