1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Golam Saroar : Golam Saroar
৬৭৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে মামলা - দৈনিক প্রথম ডাক
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ ::
খুলনায় ৮ দলের সমাবেশ সোমবার, ২ লাখ লোক সমাগমের আশা কিছু ব্যক্তির কুপরামর্শেই একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট: গোলাম পরওয়ার টাঙ্গাইলে বাবাকে হত্যায় ছেলের মৃত্যুদণ্ড কুড়িগ্রামে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৩ চট্টগ্রামে বিআরটিএ মাস্টার ইন্সট্রাক্টর প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন ইরাকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের কথা অস্বীকার করল ইরান নোয়াখালীতে ৯ কোটি টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংকের ব্যবস্থাপক গ্রেপ্তার গোয়েন্দা রিপোর্ট অনুযায়ী, এককভাবে সরকার গঠনের দৌড়ে ১ নম্বরে জামায়াত: সেলিম উদ্দিন এশিয়ার ৩ দেশ থেকে দূতাবাস গুটিয়ে নিচ্ছে ফিনল্যান্ড ভারতের অনুমতির অপেক্ষায় বুড়িমারীতে আটকা ভুটানের পণ্য

৬৭৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৩০ বার দেখা হয়েছে
দিলীপ কুমার আগরওয়াল। ফাইল ফটো

নিজস্ব প্রতিবেদক || ৬৭৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিক দিলীপ কুমার আগরওয়ালার বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।

মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সকালে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মো. জসীমউদ্দিন খান এ তথ্য জানান।

পুলিশ জানায়, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দেশে-বিদেশে স্বর্ণ ও হীরা ব্যবসা পরিচালনার আড়ালে অর্থ পাচার ও চোরাকারবারি করে আসছিলেন দিলীপ আগরওয়ালা।

গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেডের আর্থিক লেনদেনের নথিপত্র ও ব্যাংক হিসাব পর্যালোচনা করে অনুসন্ধান শুরু করেছিল সিআইডির ফিন্যানসিয়াল ক্রাইম ইউনিট।

পুলিশ জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় বাজার থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে স্বর্ণ ও হীরা সংগ্রহ করে অবৈধ পন্থায় অর্থ উপার্জন করেছে এমন তথ্য সিআইডির অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সোমববার ঢাকার গুলশান থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করা হয়।

অনুসন্ধানে আরো উঠে আসে, প্রতিষ্ঠানটি ২০০৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর থেকে গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এলসির মাধ্যমে বিদেশ থেকে মোট ৩৮ কোটি ৪৭ লাখ ৪৮ হাজার ১১ টাকার স্বর্ণবার, অলংকার, লুজ ডায়মন্ড ও অন্যান্য পণ্য বৈধভাবে আমদানি করে। একই সময়ে স্থানীয় বাজার থেকে ক্রয়-বিনিময় ও পরিবর্তন পদ্ধতিতে মোট ৬৭৮ কোটি ১৯ লাখ ১৪ হাজার ১৪ টাকার স্বর্ণ ও হীরা সংগ্রহ করে। তবে প্রতিষ্ঠানটি সিআইডিকে এর উৎস বা সরবরাহকারী সংক্রান্ত বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি।

রাষ্ট্রের অর্থপাচারে জড়িত বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠিদের আইনের আওতায় আনা এবং রাষ্ট্রের আর্থিক স্বার্থ সংরক্ষণে সিআইডির এ ধরণের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলেও জসীমউদ্দিন খান জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed By: SISA IT